Impotence – ধ্বজভঙ্গ (যৌন দুর্বলতা) Dr. Muhi Uddin



Impotence – ধ্বজভঙ্গ

এই ব্লগটি শুধুমাত্র নব্য চিকিৎসক এবং শিক্ষার্থীদের জন্য প্রযোজ্য 



বিউফো :
যুবকদের হস্তমোথুন বন্ধ করার জন্য এইটি একটি ভাল কার্যকরি ঔষধ। ইহার রোগী হস্তমোথুনের জন্য নির্জন জায়গা খোজে, তাহা জদি না পায় তাহলে প্রস্রাবের বান করিয়া যেখানে সেখানে বসিয়া পড়ে এবং হস্তমোথুন করিয়া খ্যান্ত হয়। যাহাদের স্ত্রী আছে সহবাস করিবার পরও হস্তমোথুনে ইচ্ছা যাগে। সহবাসের সময় অতি অল্পসময়ে বীর্যপাত হয়, এবং ক্রমে ক্রমে সম্পর্ণ ধ্বজবঙ্গ হইয়া পড়ে।

সেলিনিয়াম :
দুর্বলতা ও পুঃজনন্দ্রিয়ের দুর্বলতায় ইহা বিশেষ উপকারী। লিঙ্গ উত্থান ও সতেজ হয় না, যদি বা বহু বিলম্বে হয়, তখনি আবার নামিয়া পড়ে, স্ত্রী কাছে গেলে অল্পতে শুক্রক্ষরণ হয়ে যায় ও ভয়ানক দুর্বল হইয়া পড়ে, তাই অত্যান্ত বিরক্ত ও খিটখিটে হয়। সাপ্তাহে ২/৩ বার স্বপ্নদোষ হয়, স্বপ্নদোষের পর ভয়ানক দুর্বলতা ও কোমরের ব্যথা হয।
বাহ্যের সময় অসাড়ে শুক্রপাত হয়। এই সকল কারনে দুর্বলতা বাড়িতে থাকে এবং দুর্বলতার উপশম না হইলে হাত, মুখ ও উরুদেশে ক্রমশঃ শীর্ণ হইতে থাকে। এই সকল রোগী প্রায় সময় কোষ্ঠকাঠিন্য থাকে। প্রস্রাব ত্যাগের পর চলিতে গেলে অসাড়ে ফোঁটা ফোঁটা করিয়া শুক্র বাহির হয়।

এসিড ফস :
অতিরিক্ত ইন্দ্রিয়চালনা-যেমন স্বপ্নদোষ, হস্তমৈথুন ইত্যাদি কারণে বালকগন নানাবিদ পীড়ায় আক্রান্ত হইয়া ক্রমশঃ এত দুর্বল হইয়া পড়ে যে, কথাটি পর্য্যন্ত কহিতে বক্ষঃস্থলে দুর্বলতা অনুভব করে, এইরুপ অবস্থায় দেখিতে পাওয়া যায় রোগী সর্ব্বদাই মনমরা, মাথা ঘোরে, শরীর কাঁপে, লিঙ্গ শিথিল হয়, পুরুষত্ব কমিয়া যায়, লিঙ্গ হয়ত একেবারে উত্থিত হয় না। সমস্ত মুখে বরণ উঠিতে দেখা যায়।

কোনিয়াম :
লিঙ্গর দুর্বলতা, রোগীর কামরিপু চরিতার্থের ইচ্ছা অত্যন্ত প্রবল; কিন্তু স্ত্রী সহবাসে সম্পূর্ণ অক্ষম। স্ত্রীলোক দেখিলে, আলিঙ্গন করিলে এমন কি মনে মনে ভাবিলেও অল্পতে বীর্য বাহির হয়ে পড়ে। লিঙ্গ যদি একবার পড়ে যায়, পুনরায় আর উত্থান হয় না। যদি অনেক চেষ্টার পর একটুও হয়, তাহা আলিঙ্গন করিবার সময়েই শিথিল হইয়া পড়ে। এবং তাহার জন্য মানসিক কষ্ট সৃষ্টি হয়। 

আজ্জের্ন্টাম নাইট্রিকাম :
কোন স্থানে যাইতে প্রস্তুতি নিলে বাহ্যের বেগ হয়। সকল কাজে ব্যস্ত অত্যান্ত তাড়াতাড়ি করে। সঙ্গমের সময়েই লিঙ্গ শিথিল হইয়া পড়ে, তহার জন্য অত্যন্ত মনেকষ্ট, অনেক সময় সঙ্গমের ইচ্ছা আদৌ থাকে না। সঙ্গমের সময় লিঙ্গে বেদনা হয় ।

এগনাস কাষ্ট :
অতিরিক্ত হস্তমৈথুন করিয়া অকালে বার্ধক্য, পুনঃপুনঃ প্রমেহ আক্রমণ এবং ধ্বজভঙ্গ। অতিরিক্ত শুক্রক্ষয় করিয়া অল্প বয়সেই বৃদ্ধের মত অবস্থা হয়। লিঙ্গ শিথিল, বক্র, ঠান্ডা ও আকারে ছোট হইয়া গিয়াছে, কামেচ্ছা একেবারেই হয় না। সুন্দরী ও যুবতী স্ত্রীও তাহার লিঙ্গোদ্রেক ঘটাইতে পারেনা। মনের শুখ শান্তি নাই, আত্নহত্যা করার ইচ্ছা, মেজাজ খিট খিটে।

কেলেডিয়াম :
বহুদিন হইতে স্বপ্নদোষ হইয়া পরিশেষে ধ্বজভঙ্গ হইলে, নিদ্রার উপক্রমে লিঙ্গোত্থান এবং জাগিলেই লিঙ্গ শিথিল হইয়া পড়ে, কোনওপ্রকার কামোত্তেজক স্বপ্ন না দেখিয়াই প্রায় স্বপ্নদোষ হয়। সোহাগ আলিঙ্গনেও লিঙ্গোত্থান হয় না, যদিও সামান্য হয় সঙ্গমকালে শিথিল হইয়া পড়ে।

টারনেরা :
পুরুষত্ব কমে যাওয়া, লিঙ্গোত্থান না হওয়া, বাহ্য ও প্রস্রাবের বেগ দিবার মাত্র শুক্রপতন হয়। অতিরিক্ত সহবাসের ইচ্ছা সত্তেও পরিতৃপ্তি হয় না। লিঙ্গ শিথিল, ঠান্ডা ও ছোট হইয়া যায়, লিঙ্গ উত্থান হয় না, অল্পমাত্র উত্থান হইয়া তখনই শিথিল হইয়া যায়। এই ঔষধটিকে ধ্বজবঙ্গের একপ্রকার পেটেন্ট ঔষধ বলাযায়। এই ঔষধটি মাদার ১০ ফোটা করিয়া ২/৩ মাস খাইলে ভাল পল পাওয়া যাবে।
ইহা চাড়া আর ও আছে: জেলসিয়াম, কষ্টিকাম, নেট্রাম মিউর, থুজা, এভনা সেট, জিংসেন, এনাকাডিয়াম, আর্নিকা, নাক্স-সালফার।  




ডাঃ মোঃ মহি উদ্দিন
প্রভাষক:- ফেনী হোমিও প্যাথিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল।
যোগাযোগ:- ফরাজী হোমিও হল
সদর হসপাতাল মোড়, উত্তর বিরিঞ্চি রোড়-ফেনী





পুরুষের ও নারিদের মিলনের উপকারিতা
 

১. সপ্তাহে অন্তত দুই দিন যৌন মিলন পুরুষের হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা কমে যায়।
২. যৌন মিলন ব্যথা উপশমে অব্যক্ত ভূমিকা পালন করে, যৌন মিলনের সময় অর্গাজমের ফলে অক্সিটোসিন হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধি পায় শরীর এন্ডোরফিনস ক্ষরণ করে যা ব্যথা কমিয়ে দিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। 
৪. ৩০ মিনিটের শারীরিক মিলনে ৮৫ ক্যালরি পর্যন্ত দহন করতে পারে। এরকম ৪২ বার মিলনে মোট ৩৫৭০ ক্যালরি দহন করতে সমর্থ, যা ১ পাউন্ড ওজন কমানোর জন্য যথেষ্ট। সুতরাং ওজন কমানোর জন্য যৌন মিলন খুবই উপকারী।
৩. নিয়মিত যৌনমিলন শরিলে Iga এন্টিবডি সংখ্যা বাড়িয়ে তোলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। 
৪. সহবাস ক্লান্তি দূর করে, মানসিক শান্তি আনে। 
৫. যৌন মিলনের পরবর্তী ঘুম আরাম ও শান্তির হয়
৬.প্রত্যেকবার যৌনমিলনের ফলে অন্ততপক্ষে ৮০ ক্যালোরি ক্ষয় হয় ফলে শরীরের ওজন স্বাভাবিক থাকে। 
৭. যৌনমিলন চলাকালীন ডিহাইড্রো এপি এনেড্রাস্টেরন নামের একটি হরমোন ক্ষরিত হয়।  এই হরমোন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন কোষ- কলাকে মেরামত করে। 
৮. মিলনের সময় হৃদপিন্ডের হার বৃদ্ধি পায় ফলে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ ও কোষ রক্ত সঞ্চালন মাত্রা বৃদ্ধি পায়।
৯. সহবাস চলাকালীন অতিরিক্ত টেস্টোস্টেরনের এর ফলে হাড় মজবুত করে।  কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখে, হাটের সুস্হতা বজায় রাখে।  মহিলাদের ক্ষেত্রে এইসময় অতিরিক্ত ইস্ট্রোজেন ক্ষরণ হার্টের সুস্থতা বজায় রাখে, এবং গন্ধ নিয়ন্ত্রণ করে। 
১০. যৌন মিলনের ফলে ক্ষতিগ্রস্ত কোষগুলিকে মেরামত করতে পারে ও ত্বক চকচকে করে তোলে। 
১১. যৌন মিলনের ফলে মহিলাদরে সদাস্রাব কমে যায় বা হয় না। 
১২. যৌন মিলনের ফলে জরায়ুর ভিবিন্ন সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। 
১৩. কাজের প্রতি অনীহা আসেনা। মন প্রফুল্ল থাকে।
১৪. প্যারালাইসিস,  ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না।
১৫.যে নারীরা প্রায়ই যৌন মিলন করেন তাদের স্মৃতিশক্তি প্রখর হয়। আর্কাইভ অফ সেক্সুয়াল বিহেভিওর এর এক সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, নারীরা যতবেশি যৌন মিলন করেন ততই তারা কোনো শব্দ মুখস্থ করার ক্ষেত্রে পারদর্শী হন। তাদের স্মৃতিশক্তি প্রখর হয়।
 



একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

4 মন্তব্যসমূহ

Emoji
(y)
:)
:(
hihi
:-)
:D
=D
:-d
;(
;-(
@-)
:P
:o
:>)
(o)
:p
(p)
:-s
(m)
8-)
:-t
:-b
b-(
:-#
=p~
x-)
(k)