ডাঃ বোনিং হোসেন, ডাঃ বোরিক ও ডাঃ কেন্ট রেপার্টরীর তুলনামূলক আলোচনা - সপ্তম অধ্যায় - চতুর্থ বর্ষ

সপ্তম অধ্যায়
ডাঃ বোনিং হোসেন
ডাঃ বোরিক ও 
ডাঃ কেন্ট রেপার্টরীর 
তুলনামূলক আলোচনা







প্রশ্ন- ডাঃ বোরিক এবং ডাঃ বোনিং হোসেনের রেপার্টরীর তুলনামূলক আলোচনা কর।
উত্তর : ডাঃ বোরিক এবং ডাঃ বোনিং হোসেনের রেপার্টরীর তুলনামূলক আলোচনা নিম্নে করা হইল ।
(১) ডাঃ বোরিকের রেপার্টরী একটি নৈদানিক রেপার্টরী এবং ডাঃ বোনিং হোসেনের রেপার্টরী একটি লাক্ষণিক রেপার্টরী।
(২) ডাঃ বোরিকের রেপার্টরী আকারে ছোট এবং সংক্ষিপ্ত হইলেও মোটামুটি স্বয়ংসম্পূর্ণ। কিন্তু ডাঃ বোনিং হোসেনের রেপার্টরী বৃহৎ কিন্তু স্বয়ংসম্পূর্ণ নয় ।
(৩) ডাঃ বোরিকের রেপার্টরীতে মোট শাখা আছে ২৫ টি এবং ডাঃ বোনিং হোসেনের রেপার্টরীতে মোট ৭ টি বিভাগ আছে।
(৪) ডাঃ বোরিকের রেপার্টরী মেটিরিয়া মেডিকার সাথে সংযুক্ত। কিন্তু ডাঃ বোনিং হোসেনের রেপার্টরী পৃথক পুস্তক ।
(৫) ডাঃ বোরিকের রেপার্টরীর রুব্রিক গুলিতে সাধারণ লক্ষণ অপেক্ষা চিকিৎসা বিষয়ক শব্দ (Medical term) অধিক ব্যবহার করা হইয়াছে। অপর দিকে বোনিং হোসেনের রেপার্টরীতে সাধারণ লক্ষণাদির উপর অধিক গুরুত্ব দেওয়া
হইয়াছে। 
(৬) ডাঃ বোরিকের রেপার্টরীর শাখাগুলিতে থেরাপিউটিক বিন্যাস কিছুটা ভিন্নতর। অপর দিকে ডাঃ বোনিং হোসেনের রেপার্টরীতে সম্পূর্ণ ব্যতিক্রম ও ত্রুটিপূর্ণ পদ্ধতি পরিলক্ষিত হয়। যেমন বেদনা সাধারনতঃ ২য় বিভাগে স্থান পাইয়াছে। কিন্তু বেদনার প্রকার ৩য় বিভাগে, হ্রাসবৃদ্ধি ৬ষ্ঠ বিভাগে এবং প্রয়োজনীয় ঔষধাবলীর জন্য ৭ম বিভাগ খুঁজিতে হইবে।
(৭) ডাঃ বোরিকের রেপার্টরীর সর্বশেষ শাখা হইল হ্রাসবৃদ্ধি এবং ডাঃ বোলিং হোসেনের রেপার্টরীর সর্বশেষ শাখা হইল ঔষধের পরস্পর সম্পর্ক এবং এই শাখাতে প্রথম হইতে ষষ্ঠ বিভাগে বর্ণিত সকল লক্ষণাবলীর প্রয়োজনীয় ঔষধ রহিয়াছে।
(৮) ডাঃ বোরিকের রেপার্টরীতে কোন লক্ষণের জন্য প্রয়োজনীয় ঔষধগুলিকে দুইটি গ্রেডে ভাগ করিয়া দেখানো হইয়াছে। যেমন ঔষধের গুরুত্ব অনুসারে বাঁকা অক্ষরে ও সাধারণ অক্ষরে। বাঁকা অক্ষরের মূল্য অধিক, যাহার আংকিক মান ২ ধরা হয় এবং সাধারণ অক্ষরের মূল্য সাধারণ, যাহার আংকিক মান ১ ধরা হয়। অপর দিকে ডাঃ বোনিং হোসেনের রেপার্টরীতে কোন লক্ষণের জন্য ঔষধগুলিকে পাঁচটি গ্রেডে ভাগ করা হইয়াছে। যেমন ঔষধের গুরুত্ব অনুসারে ১ম গ্রেড যাহার আংকিক মান ৫, ২য় গ্রেড যাহার আংকিক মান ৪, ৩য় গ্রেড যাহার আংকিক মান ৩, ৪র্থ গ্রেড যাহার অংকিক মান ২ এবং ৫ম গ্রেড যাহার আংকিক মান ১ ধরা হয়।




প্রশ্ন- ডাঃ কেন্ট এবং ডাঃ বোনিং হোসেনের রেপার্টরীর তুলনামূলক আলোচনা কর ।
উত্তর ঃ নিম্নে ডাঃ কেন্ট এবং ডাঃ বোনিং হোসেনের রেপার্টরীর তুলনামূলক আলোচনা করা হইল ।
(১) ডাঃ কেন্টের রেপার্টরী আকারে বড়। ইহা মোটামুটি স্বয়ংসম্পূর্ণ। অপর দিকে ডাঃ বোনিং হোসেনের রেপার্টরী আকারে বড় হইলেও স্বয়ংসম্পূর্ণ নয় । 
(২) ডাঃ কেন্টের রেপার্টরীতে মোট ৩১ টি শাখা এবং ডাঃ বোনিং হোসেনের রেপার্টরীতে মোট ৭ টি বিভাগ আছে।
(৩) ডাঃ কেন্টের রেপার্টরীতে শারীরিক গঠন শাখা প্রণালীর থেরাপিউটিক বিন্যাস অত্যন্ত সুন্দরভাবে দেওয়া হইয়াছে এবং প্রথম হইতে শেষ পর্যন্ত রুব্রিক এর বিন্যাস একই পদ্ধতিতে করা হইয়াছে। অপরদিকে ডাঃ বোনিং হোসেনের রেপার্টরীতে সম্পূর্ণ ব্যতিক্রম এবং ত্রুটিপূর্ণ পদ্ধতি পরিলক্ষিত হয়। যেমন- বেদনা সাধারনতঃ ২য় বিভাগে স্থান পাইয়াছে। কিন্তু বেদনার প্রকার ৩য় বিভাগে, হ্রাসবৃদ্ধি ৬ষ্ঠ বিভাগে এবং প্রয়োজনীয় ঔষধাবলী ৭ন বিভাগে স্থান পাইয়াছে ।
 (৪) ডাঃ কেন্ট ও ডাঃ বোনিং হোসেনের রেপার্টরীর মধ্যে গুণগত আর একটি পার্থক্য পরিলক্ষিত হয়। কেন্ট রেপার্টরীর সর্বশেষ শাখাটি হইল সাধারণ (Generalities) এবং বোনিং হোসেন রেপার্টরীর সর্বশেষ শাখাটি হইল ঔষধের পরষ্পর সম্পর্ক এবং ১ম হইতে ৬ষ্ঠ বিভাগে বর্ণিত সকল লক্ষণাবলীর প্রয়োজনীয় ঔষধ ।
(৫) ডাঃ কেন্টের রেপার্টরীতে কোন লক্ষণের জন্য প্রয়োজনীয় ঔষধগুলিকে তিনটি গ্রেডে ভাগ করিয়া দেখানো হইয়াছে। যেমন— ঔষধের গুরুত্ব অনুসারে মোটা অক্ষরে, তারকা চিহ্নিত এবং সাধারণ অক্ষরে। মোটা অক্ষরের মূল্য সর্বাধিক এবং ইহার আংকিক মান ধরা হয় ৩, তারকা চিহ্নিত অক্ষরের মূল্য মধ্যম এবং ইহার আংকিক মান ধরা হয় ২, সাধারণ অক্ষরের মূল্য সাধারণ এবং ইহার আংকিক মান ধরা হয় ১।





প্রশ্ন- ডাঃ কেন্ট এবং ডাঃ বোরিকের রেপার্টরীর তুলনামূলক আলোচনা কর।
উত্তর ঃ নিম্নে ডাঃ কেন্ট এবং ডাঃ বোরিকের রেপার্টরীর তুলনামূলক আলোচনা করা হইল।
(১) ডাঃ কেন্টের রেপার্টরীর রুব্রিকগুলিতে চিকিৎসা বিষয়ক শব্দের (Medical term) ব্যবহার কম। কিন্তু ডাঃ বোরিকের রেপার্টরীতে চিকিৎসা বিষয়ক শব্দের ব্যবহার অধিক।
(২) ডাঃ কেন্টের রেপার্টরী আকারে বৃহৎ এবং বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হইয়াছে। অপর দিকে ডাঃ বোরিকের রেপার্টরী আকারে ছোট ও সংক্ষিপ্ত, ইহা মেটিরিয়া মেডিকার সহিত সংযুক্ত।
(৩) থেরাপিউটিক বিন্যাসের ক্ষেত্রেও দুইটি রেপার্টরীতে পার্থক্য দেখা যায়। যেমন- কেন্টের রেপার্টরীতে শিরঃঘুর্নন ও মস্তক আলাদা ভাবে দেখানো হইয়াছে। অথচ বোরিকের রেপার্টরীতে শিরঃঘুর্ননকে মাথার অন্তর্ভুক্ত করা হইয়াছে। কেন্টের রেপার্টরীতে ওষ্ঠকে মুখমন্ডলে রাখা হইয়াছে। অথচ বোরিকের রেপার্টরীতে ওষ্ঠকে মুখগহ্বরে অন্তর্ভুক্ত করা হইয়াছে। কেন্টের রেপার্টরীতে প্রান্তদেশ ও পৃষ্ঠের জন্য আলাদা ভাবে শাখা দেখানো হইয়াছে কিন্তু বোরিকের রেপার্টরীতে প্রান্তদেশ ও পৃষ্ঠের জন্য আলাদা কোন শাখা নাই। উহাদিগকে Locomotor system শাখার আওতায় নেওয়া হইয়াছে। কেন্টের রেপার্টরীতে দন্তের জন্য একটি শাখা আছে কিন্তু বোরিকের গ্রন্থে দত্ত ও মাড়িকে দুইটি আলাদা শাখায় দেখানো হইয়াছে।
(৪) ডাঃ কেন্ট রেপার্টরীতে মোট শাখা ৩১ টি। কিন্তু ডাঃ বোরিক রেপার্টরীতে শাখা সংখ্যা ২৫ টি।
(৫) ডাঃ কেন্টের রেপার্টরীতে কোন লক্ষণের জন্য প্রয়োজনীয় ঔষধগুলিকে তিনটি গ্রেডে ভাগ করা হইয়াছে। ঔষধের গুরুত্ব অনুসারে মোটা অক্ষরে, তারকা চিহ্নিত ও সাধারণ অক্ষরে লিখিত হইয়াছে। মোটা অক্ষরের মূল্য অধিক যাহার আংকিক মান ধরা হইয়াছে ৩, তারকা চিহ্নিত অক্ষরের মূল্য মধ্যম যাহার আংকিক মান ধরা হইয়াছে ২, সাধারণ অক্ষরের মূল্য সাধারণ যাহার আংকিক মান ধরা হইয়াছে ১।
কিন্তু ডাঃ বোরিকের রেপার্টরীতে কোন লক্ষণের জন্য প্রয়োজনীয় ঔষধগুলিকে দুইটি গ্রেডে ভাগ করা হইয়াছে। ঔষধের গুরুত্ব অনুসারে বাঁকা অক্ষরে ও সাধারণ অক্ষরে লিখিত হইয়াছে। বাঁকা অক্ষরের মূল্য অধিক, সাধারণ অক্ষরের মূল্য সাধারণ। এই হিসাবে উহাদের আংকিক মান যথাক্রমে ২ এবং ১।
(৬) দুইটি রেপার্টরীতে গঠনগত আর একটি পার্থক্য লক্ষণীয়। ডাঃ কেন্টের রেপার্টরীর সর্বশেষ শাখাটি হইল সাধারণ (Generalities) আর ডাঃ বোরিকের রেপার্টরীর সর্বশেষ শাখাটি হইল হ্রাস-বৃদ্ধি (Modalities)।




প্রশ্ন- ডাঃ কেন্ট, ডাঃ বোরিক এবং ডাঃ বোনিং হোসেনের রেপার্টরীর তুলনামূলক আলোচনা কর । 
উত্তর ঃ নিম্নে ডাঃ কেন্ট, ডাঃ বোরিক এবং ডাঃ বোনিং হোসেনের রেপার্টরীর তুলনামূলক আলোচনা করা হইল।
(১) ডাঃ কেন্টের রেপার্টরী লাক্ষণিক রেপার্টরী, ডাঃ বোরিকের রেপার্টরী নৈদানিক এবং ডাঃ বোনিং হোসেনের রেপার্টরীও লাক্ষণিক রেপার্টরী।
(২) ডাঃ বোরিকের রেপার্টরী আকারে ছোট ও সংক্ষিপ্ত, কিন্তু ডাঃ কেন্টের রেপার্টরী আকারে বৃহৎ এবং উহাতে লক্ষণের বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হইয়াছে। অপর দিকে ডাঃ বোনিং হোসেনের রেপার্টরী স্বয়ংসম্পূর্ণ নয়।
(৩) ডাঃ কেন্টের রেপার্টরীতে রুব্রিক গুলিতে সাধারণ লক্ষণাদির উপর অধিক গুরুত্ব দেওয়া হইয়াছে। কিন্তু ডাঃ বোরিকের রেপার্টরীর রুব্রিকগুলিতে সাধারণ লক্ষণ অপেক্ষা চিকিৎসা বিষয়ক শব্দ অধিক ব্যবহার করা হইয়াছে। অপর দিকে -ডাঃ বোনিং হোসেনের রেপার্টরীতে সাধারণ লক্ষণাদির উপর অধিক গুরুত্ব দেওয়া হইয়াছে।
(৪) ডাঃ বোরিকের রেপার্টরীতে কেন্টের শারীরিক গঠন শাখা প্রণালীর কিঞ্চিৎ পরিবর্তন করিয়াছেন এবং শাখাগুলিতে থেরাপিউটিক বিন্যাসও ভিন্নতর করিয়াছেন। যেমন- কেন্টের রেপার্টরীতে শিরঃঘুর্নন ও মস্তক আলাদা ভাবে দেখানো হইয়াছে অথচ ডাঃ বোরিকের রেপার্টরীতে শিরঃঘুর্ননকে মাথার অন্তর্ভুক্ত করা হইয়াছে। কেন্টের রেপার্টরীতে প্রান্তদেশ ও পৃষ্ঠের জন্য আলাদা শাখা রাখা হইয়াছে কিন্তু বোরিকের রেপার্টরীতে প্রান্তদেশ ও পৃষ্ঠের জন্য আলাদা কোন শাখা নাই। উহাদিগকে Locomotor system শাখার আওতায় নেওয়া হইয়াছে। ডাঃ কেন্ট রেপার্টরীতে দন্তের জন্য পৃথক একটি শাখা আছে। অথচ বোরিকের রেপার্টরীতে দত্ত ও মাড়িকে দুইটি আলাদা শাখায় দেখানো হইয়াছে ।
অপরদিকে ডাঃ বোনিং হোসেনের রেপার্টরীতে সম্পূর্ণ ব্যতিক্রম ও ত্রুটিপূর্ণ পদ্ধতি পরিলক্ষিত হয়। যেমন- বেদনা সাধারনতঃ ২য় বিভাগে স্থান পাইয়াছে। কিন্তু বেদনার প্রকার ৩য় বিভাগে, হ্রাসবৃদ্ধি ৬ষ্ঠ বিভাগে এবং প্রয়োজনীয় ঔষধাবলী ৭ম বিভাগে স্থান পাইয়াছে ।
(৫) ডাঃ কেন্টের রেপার্টরীর মোট শাখা ৩১, ডাঃ বোরিকের রেপার্টরীর মোট শাখা ২৫ এবং বোনিং হোসেনের রেপার্টরীতে মোট ৭ টি বিভাগ রহিয়াছে।
(৬) তিনখানা রেপার্টরীর গঠনগত আর একটি পার্থক্যও লক্ষণীয়। ডাঃ কেন্টের রেপার্টরীর সর্বশেষ শাখাটি হইল সাধারণ (Generalities), ডাঃ বোরিকের রেপার্টরীর সর্বশেষ শাখাটি হইল হ্রাসবৃদ্ধি (Modalities) আর ডাঃ বোনিং হোসেনের রেপার্টরীর সর্বশেষ শাখাটি হইল ঔষধের পরস্পর সম্পর্ক এবং ১ম হইতে ৬ষ্ঠ বিভাগে বর্ণিত সকল লক্ষণাদির প্রয়োজনীয় ঔষধসমূহ।
(৭) ঔষধের গ্রেডিং পদ্ধতি ও আংকিক মানের ক্ষেত্রেও পার্থক্য বিদ্যমান আছে। ডাৎ কেন্টের রেপার্টরীতে কোন লক্ষণের জন্য প্রয়োজনীয় ঔষধগুলিকে ৩টি গ্রেডে ভাগ করিয়া দেখানো হইয়াছে। যেমন- ঔষধের গুরুত্ব অনুসারে মোটা অক্ষরে, তারকা চিহ্নিত অক্ষরে ও সাধারণ অক্ষরে লিখিত আছে। মোটা অক্ষরের মূল্য অধিক যাহার আংকিক মান ধরা হইয়াছে ৩, তারকা চিহ্নিত অক্ষরের মূল্য মধ্যম যাহার আংকিক মান ধরা হইয়াছে ২, সাধারণ অক্ষরের মূল্য সাধারণ যাহার আংকিক মান ধরা হইয়াছে ১।
ডাঃ বোরিকের রেপার্টরীতে কোন লক্ষণের জন্য প্রয়োজনীয় ঔষধগুলিকে দুইটি গ্রেডে ভাগ করা হইয়াছে। যেমন-ঔষধের গুরুত্ব অনুসারে বাঁকা অক্ষরে ও সাধারণ অক্ষরে লিখিত আছে। বাঁকা অক্ষরের মূল্য অধিক যাহার আংকিক মান ধরা হয় ২ এবং সাধারণ অক্ষরের মূল্য সাধারণ যাহার আংকিক মান ১।
ডাঃ বোনিং হোসেনের রেপার্টরীতে কোন লক্ষণের জন্য প্রয়োজনীয় ঔষধগুলিকে পাঁচটি গ্রেডে ভাগ করিয়া দেখানো হইয়াছে। যেমন ঔষধের গুরুত্ব অনুসারে ১ম, ২য়, ৩য়, ৪র্থ ও ৫ম গ্রেডে। এই হিসাবে উহাদের আংকিক মান ধরা হইয়াছে যথাক্রমে ৫, ৪, ৩, ২ এবং ১।




প্রশ্ন-  ডাঃ বোরিক ও ডাঃ কেন্টের রেপার্টরীর মধ্যে কোনটি অধিক ফলপ্রসু আলোচনা কর।
উত্তর : ডাঃ বোরিক এবং ডাঃ কেন্টের রেপার্টরীর মধ্যে আমার নিকট ডাঃ কেন্টের রেপার্টরী অধিক ফলপ্রসু বলিয়া মনে হয়। কেননা বোরিকের রেপার্টরীর চাইতে কেন্টের রেপার্টরী বিস্তারিত ভাবে লিখিত। আবার রোগ লক্ষণ অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ঔষধগুলিকে গুরুত্ব অনুসারে সূক্ষ্ম বিচার পূর্বক তিনটি গ্রেডে ভাগ করিয়া দেখানো হইয়াছে। ঔষধগুলিকে গুরুত্ব অনুসারে মোটা অক্ষরে, তারকা চিহ্নিত অক্ষরে ও সাধারণ অক্ষরে লেখা হইয়াছে। কিন্তু বোরিকের রেপার্টরীতে মাত্র দুইটি গ্রেডে ভাগ করা হইয়াছে।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ