কোনায়াম ম্যাকুলেটাম, CONIUM MEC - চতুর্থ বর্ষ

 কোনায়াম ম্যাকুলেটাম
CONIUM MEC





 প্রতিশব্দ - হেমলক ।

উৎস, বর্ণনা ও প্রস্তুতের প্রণালী:- ইউরোপের এক জাতীয় বিষ বৃক্ষ হইতে প্রস্তুত করা হয়। ইংরেজীতে ইহাকে হেমলক বলে। ফুল ফুটিলে টাটকা গাছড়া হইতে ইহার মূল অরিষ্ট প্রস্তুত হয়। মহামতি দার্শনিক পণ্ডিত সক্রেটিসকে এই বিষ প্রয়োগে হত্যা করা হইয়াছিল। ২য় প্রক্রিয়া মতে এই ঔষধটি প্রস্তুত করা হয়।

প্রুভার:- মহাত্মা হ্যানিমান ইহা প্রভ করেন। 

প্রস্তুতের ফরমূলা:- এফ-২।

ক্রিয়াস্থান:- মস্তিষ্ক, পৃষ্ঠবংশীয়, স্নায়ুমণ্ডলী এবং গতিশক্তি বিধায়ক স্নায়ুপথে ইহার প্রধান ক্রিয়া প্রকাশ পায়। ইহার ক্রিয়া দ্বারা মস্তিষ্ক ও পৃষ্ঠ বংশীয় স্নায়ু মণ্ডলীর অবসাদ এবং পক্ষাঘাত, মাথাঘোরা, স্মৃতি শক্তির দুর্ব্বলতা, কম্পন, মূত্র রোগ, শুক্র তারল্য, হৃৎস্পন্দন প্রভৃতি লক্ষণ দেখিতে পাওয়া যায়। বৃদ্ধ, চিরকুমার এবং অধিক বয়স্ক স্ত্রীলোক অথবা বালিকাদের পক্ষে ইহা উপযোগী

মানসিক লক্ষণ:-
১) রোগী অলস, নির্ব্বোধ, উদাসীন, জড় বিশেষ ও বিষণ্ন।
২) স্মৃতি শক্তি অত্যন্ত দুর্ব্বল ও ক্ষীণ। সেজন্য কোনও বিষয়ে মনোযোগ দিতে পারে না ।
৩) রোগী একাকী থাকিতে ভয় পায় অথচ সঙ্গও পছন্দ করে না। 
৪) মনটি বিষাদময়, এত ধীরে ধীরে এই অবস্থা আসিতে থাকে যে রোগীর আত্মীয় স্বজনরা বুঝিতে পারে না সে কোন দিকে চলিতেছে ।
৫) সামান্য কারণে অসম্ভষ্ট হয় ও সকল ব্যাপারেই শ্রেষ্ঠত্ব লাভ করিতে চায় ।

চরিত্রগত লক্ষণ:-
১) মনটি বিষাদময় এবং ধীরে মনের পঙ্গুতাটি ভিতর হইতে বাহিরের দিকে অর্থাৎ মন হইতে দেহে পরিব্যপ্ত হইয়া রোগীকে পক্ষাঘাত গ্রস্ত করিয়া ফেলে এবং এই পক্ষাঘাত লক্ষণটি নিম্নাঙ্গ হইতে উপরের দিকে ধাবিত হয়।
২) কাম সংযত রাখা হেতু বা কাম প্রবৃত্তির অধিক পরিচালনা করিয়া বৃদ্ধ বয়সে শারীরিক ও মানসিক দুৰ্ব্বলতা, তাহা হইতে ক্রমে পক্ষাঘাত, স্মৃতিশক্তির হ্রাস, সমস্ত শরীরের গ্রন্থি সমূহ বেদনা শূন্য শক্তভাব ।
৩) গাড়ী, ঘোড়া ও নৌকা চড়িয়া যাওয়ার সময় পাশে তাকাইলে মাথা ঘোরা ও বিবমিষা, শায়িত অবস্থায় পার্শ্ব পরিবর্তনের সময় মাথা ঘুরিযা থাকে। ঘুমাইবার সঙ্গে সঙ্গেই ঘর্ম হওয়া ।
৪) লবণাক্ত ও অদ্রব্য এবং উত্তাপে বিশেষ করিয়া সূর্যতাপে ইহার রোগীর বিশেষ ইচ্ছা থাকে । মুক্ত বাতাসে, স্পর্শে এবং শব্দে ইহার একটি ঘৃণা দেখা দেয়।
৫) রাত্রে শুইলে বুক ও গলা কুট কুট করিয়া কাশি। রোগীর পায়ে সামান্য ঠাণ্ডার স্পর্শ সর্দি কাশির আবির্ভাব এবং শয়নের প্রথম দিকেই ঐ কাশি বৃদ্ধি ।
৬) প্রস্রাব ত্যাগের সময় ভীষণ কষ্ট, প্রস্রাব একবার হয় আবার বন্ধ হইয়া যায়।
৭) ঋতুস্রাব বন্ধ কিংবা অনেক বিলম্বে ও স্বল্প মাত্রায় হয়। ঋতুস্রাবের প্রায়
১০ দিন পর শ্বেত প্রদর থাকে। ঋতুকালে স্তনে বেদনা।
৮) স্তনে ও অণ্ডকোষে প্রদাহ অথবা অত্যন্ত কাঠিন্য।            
১৯) হস্তমৈথুনের কুফল জনিত ধ্বজভঙ্গ, একটুমাত্র চঞ্চল হইলেই শুক্রক্ষরণ হয়।
১০) চক্ষুতে কোন প্রকার প্রদাহ নাই অথচ আলোক অসহ্য। প্রায়ই চক্ষু হইতে জল পড়ে।
১১) দিনরাত্রি ধর্ম, ঘুমাইলে ধর্ম ।

প্রয়োগক্ষেত্র: - পক্ষাঘাত, কোমর ও মেরুমজ্জার প্রদাহ এবং পুংজননেন্দ্রিয়ের পীড়া, স্ত্রীপীড়া, প্রস্রাবের পীড়া, মাথা ঘোরা, চক্ষুর পীড়া, কাশি, টনসিল প্রদাহ, ধর্ম, গ্যাণ্ডের স্ফীতি ও ক্যান্সার প্রভৃতি পীড়ায় কোনায়াম, প্রয়োগ হয়।

আইবুড়ো ও আইবুড়ীদের ঔষধ বলা হয়:- চিরকুমার অধিক বয়স্ক পুরুষ ও স্ত্রীলোকদের ক্ষেত্রে কোনায়াম একটি মূল্যবান ঔষধ । বৃদ্ধ বয়সের রোগে অর্থাৎ জীবনের শেষ অবস্থায় যখন দুৰ্ব্বলতা, অবসাদ, স্থানীয় প্রদাহ প্রভৃতি শরীরে আশ্রয় নেয় তখনই কোনায়াম অধিক উপযোগী। যুবা ও বয়স্কদের অতিরিক্ত হস্তমৈথুনের কুফলে ইন্দ্রিয় শৈথিল্য, ধ্বজভঙ্গ, স্মৃতি শক্তির দুর্ব্বলতা প্রভৃতি লক্ষণ ইহাতে দৃষ্ট হয়। কৌমার্যব্রত পালন হেতু কাম প্রবৃত্তি সংযত রাখাতে বা কাম প্রবৃত্তির অত্যধিক পরিচালনা হেতু বৃদ্ধ বয়সে যাহাদের দৈহিক ও মানসিক দুর্ব্বলতা আসিয়া ক্রমে পক্ষাঘাত পরিণত হইয়াছে তাদের ক্ষেত্রে ইহা সুন্দর কাজ করে। ফলতঃ জীবনের সন্ধিক্ষণে দেহ মন দুৰ্ব্বল হইয়া পড়িলে, দৃষ্টি শক্তির ক্ষীণতা, দেহের কম্পন, হাত পায়ে শক্তি না থাকা, পায়ের আড়ষ্ট ভাব দেখা দিলে এবং যে সকল পুরুষ বা স্ত্রীলোক দীর্ঘকাল ইন্দ্রিয় সংযমের ফলে আলস্য, কার্যে অনিচ্ছা, স্বভাবে উগ্রতা, ক্রোধ, লোক সঙ্গ পছন্দ না করা, বৃদ্ধদের প্রষ্টেট গ্রন্থির বৃদ্ধি হেতু থামিয়া থামিয়া মূত্র নির্গত হওয়া প্রভৃতি লক্ষণ দেখা দেয় তখন কোনারাম অতীব উপকারী ঔষধ। সেজন্যই ইহাকে আইবুড়ো ও আইবুড়ীদের ঔষধ বলা হয়।

পক্ষাঘাতে লক্ষণ:- বৃদ্ধ বয়সে পুরুষেরা এবং যে সকল স্ত্রীলোক বাল্য বৈধব্য জনিত বা অন্য কোনও কারণে তাহাদের সঙ্গম বাসনাটি অবরুদ্ধ রাখিতে বাধ্য হন অথবা যে সকল রোগী ২/১ বার ডিপথিরিয়ায় আক্রান্ত হইয়াছেন অথবা যাহারা মেরুদণ্ডে কোনও সময় আঘাত পাইয়াছেন তাহাদের মধ্যেই ইহার পক্ষাঘাতটি পরিস্ফুট হয়। ঐ পক্ষাঘাতের দুর্ব্বলতা পদদ্বয়েই সর্বপ্রথম অনুভূত হয় এবং ক্রমান্বয়ে তাহা উর্ধ প্রসারিত হইয়া মস্তিষ্ক পর্যন্ত আক্রান্ত হয়। ইহার পক্ষাঘাতে কোনও প্রকার যন্ত্রণা থাকে না এবং প্রস্রাব থামিয়া থামিয়া নির্গত হয়।

পুংজননেন্দ্রিয়ের লক্ষণ বা ক্রিয়া:- জননেন্দ্রিয়ের উপর কোনায়াম সুন্দর কাজ করিয়া থাকে। লিঙ্গের দুর্বলতা, কামরিপু চরিতার্থ করার খুব ইচ্ছা কিন্তু স্ত্রী সহবাসে সম্পূর্ণ অক্ষম। স্ত্রীলোক দর্শনে বা স্পর্শে এমনকি স্মরণ করিলেও অসাড়ে বীর্যপাত হইয়া যায়। জননেন্দ্ৰিয় উত্তেজিত হয়
না, শিথিল। জননেন্দ্রিয়ের এই প্রকার পীড়া হইতে নানা প্রকার মানসিক পীড়া উপস্থিত হয়। পুরুষ বা স্ত্রী অতিরিক্ত ইন্দ্রিয় পরিচালনা হেতু বা চির কৌমার্যব্রত পালন করিয়া মানসিক পীড়াগ্রস্ত হইয়া পড়িলে বা অতিরিক্ত স্ত্রী সহবাস জনিত দৌর্বল্য পক্ষাঘাতে পরিণত হইলে কোনায়াম ফলপ্রদ ।

স্ত্রী পীড়ায় লক্ষণ:— ঋতুস্রাব সামান্য অল্পদিন স্থায়ী বা একেবারেই না থাকা প্রভৃতি অবস্থাগুলি ইহাতে বর্তমান আছে। তাহা ছাড়া ঋতুকালে সমগ্র দেহে ছোট ছোট লাল বর্ণের স্ফোটক দেখা দেয় এবং স্রাব অবসানের সঙ্গে সঙ্গেই ঐগুলি মিলাইয়া যায়। ঋতুর ঠিক ৮/১০ দিন পর ইহার শ্বেত প্রদর স্রাব দেখা দেয়। এই স্রাব কখনও রক্ত মিশ্রিত, কখনও দুগ্ধবৎ সাদা গাঢ়, মাঝে মাঝে বন্ধ হয়, যেখানে লাগে সেখানে হাজিয়া যায়। স্তনদ্বয়ের গ্রন্থি স্ফীতি, ডিম্বাধার প্রদাহ। প্রথমে গ্যাণ্ড সমূহে কোন প্রকার যন্ত্রণা থাকে না। তবে শুধু ঋতুস্রাবকালে স্তনে বেদনার অনুভূতি হয়। ঋতুস্রাবের সময় ব্যতীত অন্য সময় স্তনের লক্ষণ স্বাধীন ভাবে দেখা দেয় তখন তাহা ক্রমান্বয়ে শক্ত হইতে থাকে এবং কোনরূপ বেদনা তখন থাকে না ।

মাথাঘোরা লক্ষণ:— শয়নাবস্থায় পাশ ফিরিবার কালে অথবা মাথাটি সামান্য নাড়িলে বিশেষ করিয়া বামদিকে ঘুরাইলে বা চোখ দুইটি সামান্য চালনা করিলে অথবা যে কোনও প্রকার সঞ্চালনে এবং সচল কোনও ডিপথিরিয়ায় আক্রান্ত হইয়াছেন অথবা যাহারা মেরুদণ্ডে কোনও সময় আঘাত পাইয়াছেন তাহাদের মধ্যেই ইহার পক্ষাঘাতটি পরিস্ফুট হয়। ঐ পক্ষাঘাতের দুর্ব্বলতা পদদ্বয়েই সর্বপ্রথম অনুভূত হয় এবং ক্রমান্বয়ে তাহা উর্ধ প্রসারিত হইয়া মস্তিষ্ক পর্যন্ত আক্রান্ত হয়। ইহার পক্ষাঘাতে কোনও প্রকার যন্ত্রণা থাকে না এবং প্রস্রাব থামিয়া থামিয়া নির্গত হয়।

চক্ষু পীড়া লক্ষণ:— স্ক্রফিউলস ধাতুগ্রস্ত ব্যক্তিদের চক্ষু রোগে প্রদাহ খুব বেশী নয়, অথচ আলোকের দিকে তাকাইতে পারে না এই লক্ষণে কোনায়াম উপযোগী। চক্ষুর যন্ত্রণা রাত্রিকালে বৃদ্ধি হয়, আলোক একেবারেই অসহ্য, অন্ধকারে বা চক্ষু বাঁধা থাকিলে আরাম বোধ, রোগী সর্বদাই চক্ষুর পাতা ফেলিয়া রাখে, চক্ষুর পাতার আংশিক বা সম্পূর্ণ পক্ষাঘাত। যেখায় চক্ষুর কোন বিশেষ প্রদাহ নাই কিন্তু আলোক অসহ্য সেজন্য চক্ষু বন্ধ রাখে, চক্ষু খুলিতেই গরম অশ্রু স্রাব বেগে নির্গত হইতে থাকে, তথায় কোনায়ামই একমাত্র ঔষধ । চক্ষুর ছানি রোগে এবং আঘাত যদি চক্ষু পীড়ার কারণ হয় তাহা হইলেও ইহা উৎকৃষ্ট ফলদায়ক।

গ্যাণ্ডের স্ফীতিতে বা গ্রন্থির লক্ষণ:— স্ত্রী পুরুষ নির্বিশেষে উভয়েরই বগলের নীচের বা সমগ্র দেহের গ্যাণ্ড সমূহের বিশৃঙ্খলা আনয়ন করিয়া রোগীকে ধ্বংসের পথে পরিচালিত করাই ইহার ধর্ম । গাল, গলা, ঘাড়, বগল, কুঁচকি প্রভৃতির স্ফীতি। তবে ইহার গ্যাণ্ড সমূহ শক্ত হইতে শক্ততর অবস্থা প্রাপ্ত হইয়া অপরিপক্ক অবস্থার মধ্য দিয়া রোগীকে ক্যান্সারের পথে লইয়া যায়। গ্যাণ্ড সমূহ পাথরের মত শক্ত এবং তাহার মধ্যে সুঁচ ফোটান ব্যথা । আঘাত লাগিয়া বা থেঁতলাইয়া গিয়া পীড়া হইলে ইহা আরও বেশী উপকারী। মেসেন্ট্রিক গ্যাণ্ডের বিবৃদ্ধি, উদর মধ্যে শক্ত টিউমারে ইহা অধিকতর উপযোগী। প্রতিবার ঋতু নিঃসরণকালে স্তন বড় হয়, টাটায় ও বেদনাযুক্ত হয়। স্তন পেট বা অন্য স্থানের টিউমার বা ক্যান্সার রোগে যেখানে কোনায়াম উপযোগী। সেখানে প্রায়ই এপিসের ন্যায় সুঁচ ফোটান ব্যথা থাকে।
 
কাশি লক্ষণ:- বৃদ্ধদের কাশিতে ইহা উপযোগী। এক প্রকার শুষ্ক কাশি, কাশিতে কাশিতে দম আটকাইয়া যায়। রাত্রিতে শুইলে কাশির বৃদ্ধি, স্বর যন্ত্রের উত্তেজনা। গলা শুষ্ক, রোগী কাশিয়া গলার তুলিতে না পারিয়া গিলিয়া ফেলে। দিবা ভাগে আদৌ কাশি থাকে না। কিন্তু সন্ধ্যায় ও রাত্রে বৃদ্ধি প্রভৃতি লক্ষণে কোনায়াম উপকারী।

ঘর্ম লক্ষণ:- রাত্রিকালে বা দিনে নিদ্রা কালে, এমনকি তন্দ্রাবেশ হইলেই ঘর্ম হওয়া কোনায়ামের একটি বিশেষ লক্ষণ। দিনে বা রাত্রিতে চক্ষু বুজিলেই ঘর্ম বিশেষতঃ বৃদ্ধদের এই লক্ষণটিতে কোনায়াম উপযোগী ।

বৃদ্ধি:- রাত্রিকালে, সামান্য সঞ্চালনে, মস্তকটি বাম পার্শ্বে ঘুরাইলে, শয়নাবস্থায়, সচল বস্তুর প্রতি দৃষ্টি দিলে, মদ্য জাতীয় পানীয়ে । অত্যাধিক সঙ্গমের ফল স্বরূপ বা সঙ্গম ক্ষুধা দমনে। উঠিয়া বসিলে, ঋতুস্রাবের পূর্বে ও সময়ে, বৃদ্ধ বয়সে।

উপশম: - আক্রান্ত স্থানটি ঝুলাইয়া রাখিলে, সূর্যতাপে অন্ধকারে, চাপে ।

সম্বন্ধযুক্ত ঔষধ:- আঘাতে ইহা আর্নিকা ও রাসটক্সের এবং ক্যানসারে আর্সিনিক ও এষ্টিরিয়াস সদৃশ। গ্যাণ্ডের স্ফীতিতে সোরিনাম ও ক্যালকেরিয়া সদৃশ। স্তনের টিউমার ও ক্যানসারে কোনায়ামের পর সোরিনাম উৎকৃষ্ট ফলপ্রদ ।

পরবর্তী ঔষধ:- আর্নিকা, আর্সেনিক, বেলেডোনা, ক্যালকেরিয়া, লাইকো, সালফার, রাসটক্স, পালস, ফস্কোৱাস, নাক্সভম ।
 
অনুপূরক ঔষধ:- ব্যারাইটা মিউর ।

ক্রিয়ানাশক ঔষধ:- নাইট্রিস্পিরিটাস ডলসিস, এসিড নাইট্রিক, ডালকামারা, কফিয়া।

 ক্রিয়াস্থিতিকাল:- ৩০ হইতে ৪০ দিন ।
 
ক্রম বা শক্তি:- ৩০ হইতে ১০০০ শক্তি। ইহার উচ্চশক্তি নিম্নশক্তি অপেক্ষা অধিক ফলদায়ক। 

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ