সামুয়েল হানেমান জন্ম
:
মাতা- জোহানা
ক্রিশ্চিয়ানা
ছিলেন
তাঁর
পিতার
দ্বিতীয়
স্ত্রী।
তাঁর
গর্ভে
স্যামুয়েল
হ্যানেমান
ছাড়াও
অগাস্ট
হ্যানেমান,
চার্লোটি
হ্যানেমান
ও
মিনা
হ্যানেমান
নামে
এক
ভাই
ও
দু’
বোনের
জন্ম
হয়।
পিতামহ- ক্রিস্টফ
হ্যানেমান
তিনি
জার্মানীর
লচেস্টেডে
রং-তুলির
কাজ
করতেন।
যুবক
বয়সেই
হ্যানেমান
বিভিন্ন
ভাষায়
দক্ষতা
অর্জন
করেন।
তিনি
ইংরেজি,
ফরাসি,
ইতালীয়,
গ্রিক
ও
ল্যাটিন
ভাষা
লাভ করেন. এবং
শেষ
পর্যন্ত
অনুবাদক
ও
ভাষার
শিক্ষক
হিসেবে
জীবিকা
নির্বাহ
করতেন।
শিক্ষা
জীবন :
স্যামুয়েল
হ্যানেমান
এর
বাল্যশিক্ষা
ও
লেখাপড়ায়
হাতে
খড়ি
হয়
বাবা-মায়ের
কাছ
থেকে।
১৭৬৭
সালের
২০
জুলাই
১২
বছর
২
মাস
১০
দিন
বয়সে
তাকে
মিসেনের
টাউন
স্কুলে
ভর্তি
করা
হয়।
অতঃপর
তিনি
১৭৭৪
সালের
২০
নভেম্বর
১৯
বছর
বয়সে
ফার্স্টেন
অ্যাডল্যান্ডে
স্কুল সেন্ট আফ্রা স্কুল তে
ভর্তি
হন।
এখানে
তিনি হিপোক্র্যাটিসের লেখার
সাথে
পরিচিত
হওয়ার
পাশাপাশি
ল্যাটিন,
গ্রীক
ও
হিব্রু
ভাষা
এবং
ইতিহাস,
পদার্থবিদ্যা
ও
উদ্ভিদবিদ্যা
শিক্ষা
করেন।
চিকিৎসা
বিদ্যা
ছিল
তার
প্রিয়
বিষয়।
১৭৭৫
সনে
বিশ
বছর
বয়সে
তিনি
লিপজিগ
বিশ্ববিদ্যালয়ে
মেডিসিন
বিভাগে
ভর্তি
হন।
কিন্তু
তিনি
এ
প্রতিষ্ঠানের
অব্যবস্থাপনা
ও
কম
সুযোগ
সুবিধার
জন্য
অস্বস্তি
বোধ
করেন।
মেডিসিন
শিক্ষার্থীদের
জন্য
লিপজিগ
না
ছিল
ক্লিনিক,
না
ছিল
হাসপাতাল। হ্যানেমান
লিপজিগ
এ
ঔষধ
নিয়ে
দুই
বছর
পড়াশোনা
করেন।
তার
আয়
কম
থাকার
কারনে
তিনি
অর্থের
বিনিময়ে
ইংরেজী
হতে
বই
অনুবাদ
এবং
ধনী
গ্রীকদেরকে
ফ্রেঞ্চ
ভাষা
শিখানোর
কাজ
শুরু
করেন। এভাবেই
হানেম্যান
এর
নিয়মিত
ছাত্রজীবনের
ইতি
ঘটে।
শিক্ষাক :
ছাত্র জীবনের হ্যানেমান বিভিন্ন ভাষা শেখানের শিক্ষক ছিলেন। কিন্তু তিনি হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা পদ্ধতি আবিস্কার করার পর, হোমিওপ্যাথি শিক্ষার প্রচার ও প্রসারের জন্য হোমিওপ্যাথি হাসপাতালের সংলগ্ন কলেজ প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিলেন। তবে তা সফল হয় নি। ১৮১১ সালের ডিসেম্বর মাসে তিনি ৬ মাস ব্যাপী শিক্ষা কোর্সের জন্য এক বিজ্ঞপ্তি দেন কিন্তু তা ছাত্রদের উৎসাহের অভাবে কার্যকর হয় নি। অতঃপর ১৮১২ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর হতে ১৮২১ সাল পর্যন্ত লিপজিগ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতি বছর ছয় মাস ধরে হোমিওপ্যাথি বিষয়ে বক্তৃতা দিতেন। প্রত্যেক শনি ও বুধবার বিকাল ২টা হতে ৩টা পর্যন্ত এ ক্লাশ চলত। তাঁর এ ক্লাশে ছাত্র, চিকিৎসক, আইনজীবী, বুদ্ধিজীবী, যুবক, বৃদ্ধ প্রভৃতি ধরনের লোকের সমাবেশ ঘটে।
হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা বিজ্ঞান : বিশিষ্ট গবেষক হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা বিজ্ঞানের জনক ডা. স্যামুয়েল
হ্যানিম্যান অ্যালোপ্যাথি চিকিৎসা শাস্ত্রে লেখাপড়া করে ডাক্তার হন এবং অ্যালোপ্যাথি
চিকিৎসা পদ্ধতি অনুযায়ী রোগীদের সেবা প্রদান করতেন। চিকিৎসা সেবার পাশাপাশি তিনি গবেষণা
ও চিকিৎসা বিষয়ক বইয়ের অনুবাদ করেছেন। গবেষণার এক পর্যায়ে তিনি অ্যালোপ্যাথিতে ক্ষতিকর
সাইড অ্যাফেক্ট (পার্শপ্রতিক্রিয়া) দেখতে পান। এতে তিনি অ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসা পদ্ধতি
পরিত্যাগ করেন। সাইড অ্যাফেক্টের কারণ নির্ণয়ের গবেষণার মাধ্যমে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা
সূত্র আবিষ্কৃত হয়। পেরুভিয়ান কপি বা সিঙ্কোনা গাছের বাকল নিয়ে গবেষণা করতে করতে হোমিওপ্যাথিক
চিকিৎসার উদ্ভব হয়। সুস্থ মানবদেহে ওষুধ প্রয়োগ করে ডা. স্যামুয়েল হ্যানিম্যান ওষুধের
গুণাবলী পরীক্ষা করতেন। এ ধরনের গুণাবলী যখন কোন অসুস্থ ব্যক্তির মধ্যে দেখা যেত তখন
তিনি তা প্রয়োগ করলে রোগটি সেরে যেত। এটাকে বলে সদৃশ বিধান বা হোমিওপ্যাথি।
চিকিৎসা বিজ্ঞানের
ইতিহাসে ১৭৯০ সালে মানবদেহে পরীক্ষামূলক পদ্ধতির প্রয়োগ শুরু হয়। ডা. হ্যানিম্যান নিজের
শরীরে প্রথম পরীক্ষা করলেন ‘সিঙ্কোনা’। এক কথায় আমরা বলতে পারি ১৭৯০ সনে হোমিওপ্যাথির
যাত্রা। হ্যানিম্যান নিজের শরীরে ৯৯টি ওষুধ প্রয়োগ করেন। পৃথিবীর কনিষ্ঠতম চিকিৎসা
পদ্ধতি হ’ল হোমিওপ্যাথি। ওষুধ পরীক্ষার পাশাপাশি হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার নিয়ম-নীতি প্রকাশ
করেন ১৮১০ সালে। অর্গানন নামে যার পরিচিতি চিকিৎসক মহলে। তার জীবনের শেষ পর্যায়ে অর্গানন
৬ষ্ঠ সংস্করণ সমাপ্ত করেন। বইটির আধুনিক ইংরেজী অনুবাদ প্রকাশিত হয় ১৮৮২ সালে হ্যানিম্যান
ফাউন্ডেশন, আমেরিকা থেকে। হোমিওপ্যাথির জন্ম জার্মানীতে। বিকাশ ফ্রান্সে, রাষ্ট্রীয়
স্বীকৃতি ব্রিটেনে ১৮০৫ সালে। প্রথম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ‘দি প্যারিস কলেজ অব হোমিওপ্যাথি’।
পরিবার
পরিজন :
প্রথম স্ত্রী জোহনা হেনরিয়েটি লিওপোলডিনি কুসলার যাকে হ্যানেমান
২৮ বছর বয়সে
বিবাহ করেন, তখন
জোহনা হেনটিয়েটির বয়স
ছিল ১৯ বছর,
১৭৮২ সালের ১৭
নভেম্বর তাদের
বিয়ে হয়। এঁর
গর্ভে হ্যানেমানের ৯
কন্যা ও ২
পুত্রের জন্ম
হয়।
মেলানি ডি
হারভিলি
দ্বিতীয় স্ত্রী
মাদাম মেরী মেলানী ডি. হারভিলী হ্যানেমান ৮০বছর
বয়সে বিবাহ করেন,
তখন ম্যালানী ডি.
হারভিলীর বয়স
ছিল ৩২ বছর,
১৮৩৫ সালের ১৮
জানুয়ারী তাদের
বিয়ে হয়। তিনি
ছিলেন অত্যন্ত সুন্দরী,
ধনবতী, বিশিষ্ট চিত্রকর
ও নামকরা কবি।
হ্যানেমানের জীবনের
চরম সাফল্যের দিনগুলিতে
তিনি সুযোগ্য সহধর্মিণী
হিসেবে যথেষ্ট অবদান
রাখেন। শেষ জীবনে
তিনি হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা
সেবা প্রদান করতেন।
২)
প্রথম পুত্রঃ ফ্রেড্রিক , তিনি ভাই বোনদের
মাঝে দ্বিতীয় এবং
হ্যানেমানের প্রথম
ছেলে। শিশুকালে রিকেট
রোগের কারণে তাঁর
বুক উচু ও
মেরুদন্ড বাঁকা
হয়ে যায়। তিনি
১৮০৮ সাল থেকে
লিপজিক বিশ^বিদ্যালয়ে
পড়তেন এবং ২৬
বছর বয়সে চিকিৎসা
বিদ্যায় ‘ডক্টরেট
ডিগ্রী’ এম.ডি
লাভ করেন। আর্জ
পর্বতশ্রেণীর ভলকেনস্টেইন
এ তিনি হোমিওপ্যাথি
চিকিৎসা প্রদান
আরম্ভ করেন। তিনি
হল্যান্ড ও
হামবুর্গে চিকিৎসা
করার পর ইংলেন্ডে
চলে যান। কিন্তু
১৮২৮ সালের পর
তাঁকে আর পাওয়া
যায় নি।
৪) অ্যামেলি অ্যামেলি
ছিলেন হ্যানেমানের তৃতীয়া
কন্যা। তাঁর প্রথম
বিবাহ হয় ডা.
লিওপোল্ড সাসের
সঙ্গে। তাঁর ঔরসে
লিওপোল্ড সাস
হ্যানেমান (১৮২৬-১৯১৪) নামে এক
পুত্রের জন্ম
হয়। তিনি হোমিওপ্যাথিক
চিকিৎসক ছিলেন।চিকিৎসা
করতেন ইংল্যান্ডের ভেন্টরে।
পরবর্তীকালে অ্যামেলি
দ্বিতীয়বার বিবাহ
করেন লিবে নামক
এক মিল পরিদর্শক
কে। কিন্তু লিবে
তাকে পরে তালাক
দেন।
৫) ক্যারোলিনি হ্যানেমানের
এ চতুর্থা কন্যা
অবিবাহিতা অবস্থায়
১৮৩১ সালের পূর্বে
আততায়ীর হাতে
নিহত হয়।
৬) আর্ণষ্ট একই বছর
জন্ম ও মৃত্যু।
হ্যানেমান যখন
মোল্সক্লিবেন থেকে
পিরমেন্টে যাচ্ছিলেন
তখন মূলহৌসেন নামক
স্থানে শকট ( ঘোড়া
গাড়ী) দুর্ঘটনায় তাঁর
এ দ্বিতীয় পুত্রের
মৃত্যু ঘটে।
৮) হ্যানেমানের পঞ্চমা
কন্যা (১৭৯৫) ফ্রেড্রিকির
সাথে অপর এক
জমজ কন্যা মৃত
অবস্থায় জন্মেছিল।
৯) ইলিওনোরি তিনি
হ্যানেমানের সপ্তম
কন্যা। তার দুইবার
বিয়ে হয়েছিল, প্রথম
স্বামীর নাম হের ক্লেমান । দ্বিতীয়
স্বামীর নাম ডা. উলফ । তবে
পরে ডা. উল্ফ
তাকে তালাক দিয়েছিলেন।
ইলিওনোরি হোমিওপ্যাথিক
এ্যাডভাইসর ফর
দ্যা হোম পুস্তক
প্রকাশ করেন।
১১) লুইসি হ্যানেমানের
নবমা কন্যা লুইসি।
হ্যানেমানের সহকারী
ডা. মসডর্ফের সাথে
লুইসির বিয়ে হয়।
কিন্তু মসডর্ফ তাকে
তালাক দেন। হ্যানেমানের
দ্বিতীয় স্ত্রী
মাদাম মেলানী ডি.
হারভিলির গর্ভে
কোন সন্তান জন্মেনি।
ইসলাম গ্রহন :
হোমিওপ্যাথিক
চিকিৎসা
বিজ্ঞানের
আবিষ্কর্তা
ডা.
স্যামুয়েল
হ্যানেমানের
ইসলাম
গ্রহণ
নিয়ে
বেশ
বিতর্ক
চলছে।
ডা.
হুদহুদ
মোস্তাফা এক
নিবন্ধে
অনেক
কথা
লিখেছেন
।
১৯৯৮
সালে
লন্ডনে
এক
সেমিনারে ডা.
মোস্তাফার
সাক্ষাৎ
ঘটে
এক
ইঞ্জিনিয়ারের
সঙ্গে।
তার
নাম
উইলিয়াম
হ্যানেম্যান।
বিজ্ঞানী
ডা.
স্যামুয়েল
হ্যানেমানের
এক
উত্তর-পুরুষ
তিনি।
বিশ্বাসে
ক্যাথলিক
খ্রিস্টান।
তিনি
জানান,
যে
হোমিওপ্যাথিক চিকিসা
বিজ্ঞানী
ডা.
স
স্যামুয়েল
হ্যানেমান
গবেষণার
এক
পর্যায়ে
ইসলাম
গ্রহণ
করে
মুসলিম
হয়েছিলেন
এবং
তিনি
আমৃত্যু
ইসলমি
বিশ্বাসেই
প্রতিষ্ঠিত
ছিলেন।
যে কারণে
তিনি
নিজ
জন্মভূমি,
স্বজাতি,
আত্মীয়-পরিজন
ত্যাগ
করে
দ্বিতীয়
স্ত্রী
মাদাম
ম্যালানিকে
নিয়ে
প্যারিসে
হিজরত
করেত
বাধ্য
হয়েছিলেন।
মাদাম
ম্যালানিও
স্বামীর
সঙ্গে
ইসলাম
ধর্ম
গ্রহণ
করেছিলেন।
হ্যানিম্যানের
অনুসন্ধান
স্পৃহা
অত্যন্ত
প্রবল
ছিল।
তিনি
চিকিৎসা
বিজ্ঞান
সম্বন্ধে
ব্যাপক
জ্ঞান
আহরণের
জন্য
বহু
ভাষা
শিক্ষা
লাভ
করেন।
বিভিন্ন
সভ্যতার
যুগে
চিকিৎসাব্যবস্থা
সম্পর্কে
ব্যাপক
গবেষণা
করতে
গিয়ে
ইসলামের
স্বর্ণযুগের
আবিষ্কার
ও
চিকিৎসাব্যবস্থা
সম্পর্কে
ভালোভাবে
জ্ঞান
লাভের
জন্য
আরবি
ভাষায়
দক্ষতা
অর্জন
তদুপরি
আরব
বণিক
ও
পরিব্রাজকদের
কাছ
থেকে
মধ্যপ্রাচ্যের
চিকিৎসাব্যবস্থার
পাশাপাশি
তাদের
ধর্ম
সম্পর্কেও
অবগত
হন।
আরবি
ভাষায়
দক্ষতার
কারণে
মহাগ্রন্থ
আল
কোরআনও তিনি
অধ্যয়ন
করেন
এবং
এক
শুভক্ষণে
তিনি
ইসলামের
কালেমা
পাঠ
করে
মনেপ্রাণে
মুসলিম
হয়ে
যান।
এ
ঘটনা
জানাজানি
হয়ে
পড়লে
হ্যানিম্যানের
আত্মীয়
স্বজন
তার
প্রতি
বিরূপ
হয়ে
পড়েন।
চির
পরিচিতি
পরিবেশ
তার
বিরুদ্ধে
চলে
যায়
শান্তি
ও
নিরাপত্তার
স্বার্থে
সব
সহায়-সম্পদ
উত্তরাধিকারী
ও
আত্মীয়
জনের
মধ্যে
বিলিবন্টন
করে
তিনি
ইসলামে
নবদীক্ষিত
স্ত্রী
মাদাম
ম্যালানিকে
নিয়ে
প্যারিসের
পথে
হিজরত
করেন।
এসময়টা
ছিল
১৮৩৫
সালের
জুন
মাস।
তারা
তাদের
জীবদ্দশায়
আর
কখনো
জার্মানিতে
ফিরে
যাননি।
পায়ুস
প্যালেস,
গ্রেট
অর্মন্ড,
লন্ডন,
ইউকে
তে
হ্যানেমান
মিউজিয়ামে
হ্যানেমান এর
ব্যবহৃত
পাত্র,
বই,
কাপড়
চোপর
এর
বিশাল
সংগ্রহ
রয়েছে,
এমন
কি
সেখানে
মুসলিমদের
জায়নামাজ
যা
অনেকবার
নামাজ
পড়ার
কারনে
সিজদার স্থানে
দাগ
পড়ে
আছে,
তসবিহ,
একটি
তুর্কি
টুপি,
এমন
কি
বই
এর
মধ্য
একটি
আল
কুরআন
ও
পাওয়া
গেছে। "
হানিম্যান
এর
উইল
অনুসারে
মেলানী
ডি.
হারভিলি
হ্যানেমানের
মৃত
দেহ
সৎকার
করার
জন্য
৯
দিন
পর্যন্ত
মুসলিমদের
জন্য
অপেক্ষা
করেছেন।
মৃত্যু :
হ্যানেমান
১৮৪৩
সালের
২
জুলাই
রোববার
ভোর
৫
ঘটিকার
সময়
প্যারিসে
নিজের
ঘরে রুই দ্য মিলান নং -১ স্থানে
মৃত্যুবরণ
করেন।
জীবনের
শেষ
বিশ
( ডা. হুল
ও
ডা.
ব্রাডফোর্ড
এর
মতে;
দশ)
বছর
তিনি
প্রতি
বসন্তে
শ্বাস
নালীর
সর্দি
রোগে আক্রান্ত
হতেন।
জীবনের
শেষ
মূহুর্তে
১৩
ঘন্টা
ধরে
ক্রমান্বয়ে
শ্বাসকষ্ট
দেখা
দিয়ে
শ্বাস
রোধ
হয়ে
তাঁর
মৃত্যু
ঘটে। ১৮৪৩ সালে প্যারিসের
মন্টমার্টরী
পর্বতের
সমাধিক্ষেত্রে
৮
নং
কবরে
তাকে
মাদাম
মেলানী
ও
এক
চাকরের
সহায়তায়
মুসলিম
মতে
দাফন
করা
হয়।পরবর্তীতে
৫৫
বছর
পর ১৮৯৪ সালে
তাকে
খ্রিষ্টান
মতে
পিয়ের
ল্যাসেইসি
সিমেটেরিতে
দাফন
ও
বিভিন্ন
স্থানে
মুর্তিসহ
৯টি
স্মৃতিসৌধ
স্থাপন
করা
হয়।
0 মন্তব্যসমূহ