যোনির চুলকানী - Pruritus Vulvae
রোগিণীর শরীর
দুর্বল হইয়া পড়িলে যোনির বাহিরে নানা প্রকার ফুস্কুড়ি জন্মিয়া থাকে। ফলে চুলকানী
দেখা দেয়। ইহাকে যোনির চুলকানী বলা হইয়া থাকে যোনি চুলকানী এতই বৃদ্ধি হয় যে,
রোগিণী খুব অস্থির হইয়া পড়ে।
ফেরাম আয়োড- যোনিতে খুব চুলকানী ও টাটানি দেখা দিলে প্রযোজ্য। সালফার-৬, ৩০। খুব অসহ্যকর চুলকানী থাকে এবং উহার সহিত ফুস্কুড়ি দেখা দেয়। চুলকাইবার সময় রতিক্রিয়ার ন্যায় সুখ অনুভব করে।
এসিড নাইট্রিক- যাহারা পুরাতন রোগে ভুগিয়া শরীর শীর্ণ হয়, তাহাদের জন্য উপযোগী ঔষধ। যোনিতে চুলকাইয়া ফুস্কুড়ির মত উদ্ভেদ জন্মে।
পেট্রোলিয়াম- চাকা-চাকা উদ্ভেদ দেখা দেয়। চুলকায় এবং পুড়িয়া যাওয়ার মত ফুস্কুড়ি নির্গত হয়।
মার্কসল- উপদংশ গ্রস্ত পুরুষের সংসর্গের ফলে রক্ত
দূষিত হইয়া চুলকানী হইলে প্রযোজ্য।
মেজেরিয়াম- অত্যন্ত চুলকানী। রাত্রিতে শুইলে বিছানার গরমে চুলকানী বৃদ্ধি পায়। চুলকানীর পর খুব জ্বালা করিলে ইহা প্রযোজ্য।
আনুষঙ্গিক চিকিৎসা-ক্যালেন্ডুলা এক ভাগ লইয়া দশ ভাগ জলের সহিত মিশ্রিত করিয়া যোনি ধুইতে হইবে।
চিকিৎসকের পরামর্শ ব্যতীত ওষুধ খাবেন না।
1 মন্তব্যসমূহ
Alhamdulillah
উত্তরমুছুন